Showing posts with label তথ্যপ্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label তথ্যপ্রযুক্তি. Show all posts

Sunday, February 16, 2020

সরকারিভাবে বিনামূল্যে ভাতাসহ প্রশিক্ষন পাবে ০১ লক্ষ বেকার।

সরকারিভাবে বিনামূল্যে চাকরির নিশ্চয়তা ও ভাতাসহ প্রশিক্ষন পাবে ০১ লক্ষ বেকার।

 https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/larning-earning.html

আপনি কি বেকার? কোন পার্ট টাইম কাজ খুজতেছেন?


সরকারি ভাবে ফ্রি প্রশিক্ষন নিয়ে সবচাইতে সহজ অনলাইন আউটসোর্সিং কাজ শিখুন এবং ঘরে বসে আয় করুন।

সরকারি ভাবে বিনামুল্যে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। ফ্রি প্রশিক্ষণ নিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করুন। যাচাই করুন আপনার দ্বারা ইনকাম সম্ভব কিনা।

সরকারী অর্থায়নে ফ্রি কম্পিউটার আইটি কোর্স করুন , কোর্স শেষে পাবেন সার্টিফিকেট ও ১০,০০০ টাকা বৃত্তি এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা।


অনলাইনে এখান থেকে নিজে আবেদন করতে পারবেন
আবেদনের লিংক সহ বিস্তারিত সকল তথ্য পেতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন->

https://zoddha71.blogspot.com/skills-for-employment-investment-program/

Saturday, February 8, 2020

Made in Bangladesh Samsung Glaxy Note 10+

এ পর্যন্ত দেশের মাটিতে সংযোজিত হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দামী এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্টফোন এটিই Samsung Glaxy Note 10+

ডিভাইসটি তৈরি করছে বাংলাদেশে স্যামসাং এর হ্যান্ডসেট উৎপাদক প্রতিনিধি ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।

কোরিয়ান প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাংয়ের অত্যাধুনিক ফিচার সম্বলিত ফোন স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ১০+ এখন তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে। ফলে একই মডেলের আমদানি করা ফোনের তুলনায় ৩১ হাজার টাকা কম খরচে ফোনটি কিনতে পারবেন গ্রাহকরা।

ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহম্মদ মেসবাহ উদ্দিন জানান, তারা এত দিন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এ ডিভাইসটি আমদানি করতেন এবং এ মডেলের প্রতিটি ফোন ক্রয়ের জন্য গ্রাহককে ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা ব্যয় করতে হতো। কিন্তু ফোনটি এখন দেশের কারখানায় তৈরি হওয়ায় এর দাম কমে ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা হয়েছে।
**মেসবাহ বলেন, প্রথম ব্যাচে আমরা দেড় হাজার ডিভাইস তৈরি করেছিলাম যা গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর বাজারে আসে। যার সবাই বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি।
ফোনের গুনগত মান নিয়ে তিনি বলেন, দেশে সংযোজিত এবং আমদানি করা ডিভাইসের মধ্যে গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। বরং Made in Bangladesh ডিভাইস অনেক ক্ষেত্রেই বেশি ভালো। দেশের আবহাওয়ার বিষয়ে আলাদা গুরুত্ব দেয়ায়, আমদানিকৃত ডিভাইসের থেকে দেশে তৈরি ডিভাইসের স্থায়িত্ব বেশিদিন হবে বলে বিশ্বাস করেন।
আরও বলেন, চলতি বছরে তারা ২৫ লাখ স্মার্ট হ্যান্ডসেট তৈরি করবেন এবং আগামী মার্চের পর আর কোনো স্মার্টফোন আমদানি করবেন না তারা।**

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তৈরী গাইডেড মিসাইল। বিস্তারিত নিচের লিঙ্কে,

https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/bd-arms-factory.html

Thursday, February 6, 2020

টেলিটক বিকশিত হচ্ছে না কেন?

টেলিটক বিকশিত হচ্ছে না কেন?  কারণ জানালো মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন

টেলিটক/ Teletalk


আমলাতন্ত্র, কম বিনিয়োগ ও জবাবদিহিতার অভাবে টেলিটক বিকশিত হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে বলেন, রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকই চায় তার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ভালো চলুক। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির লাভের প্রতিযোগিতায় লাগাম টানতেই রাষ্ট্র তার নিজের প্রতিষ্ঠান তৈরি করে।
আপদকালীন সময় মোকাবেলায় বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থেকে সরকার টেলিটকের যাত্রা শুরু করেছিল। রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক চায় তার অর্থ রাষ্ট্রেই থেকে যাক। বর্তমানে আমরা ৩.৮ বিলিয়ন ডলার কথা বলতে ব্যয় করছি। যার ৯০ ভাগই বিদেশি বিনিয়োগকারীরা নিয়ে যাচ্ছে।
গ্রাহক এসোসিয়েশনের সভাপতি আরও বলেন, জিডিপি’তে টেলিযোগাযোগ খাতের অবদান ৬.৫ শতাংশ। বিপুল সম্ভাবনার একটি খাত থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের অর্জন প্রায় শূন্যের কোটায়। ১৬ কোটি ২০ লক্ষ গ্রাহকের মধ্যে টেলিটকের গ্রাহক সংখ্যা মাত্র ৪৮ লক্ষ।
বর্তমানে টেলিটক সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, সাংসদ ও মন্ত্রী পর্যায়েও টেলিটক ব্যবহার করার নজির পাওয়া যায় না। কিন্তু কেন এমন দশা এ প্রশ্ন খুঁজতেই আমরা টেলিটক সম্পর্কে গবেষণা করে কিছু তথ্য গণমাধ্যমকে জানাতে চাচ্ছি।

তিনি বলেন, আমরা লক্ষ করেছি যে, টেলিটকের সেবার মূল্য অন্যান্য অপারেটরের তুলনায় কম। 2G নেটওয়ার্ক সারাদেশব্যাপী রয়েছে তবে তা দুর্বল। 3G নেটওয়ার্ক সারাদেশ ব্যাপী নেই। 4G নেটওয়ার্ক রয়েছে শুধুমাত্র ঢাকায়। রিটেলার সংখ্যা খুবই নগণ্য। মোবাইল ব্যাংকিংই রিচার্জ করার একমাত্র ভরসা।
BD অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলছেন, আমরা এ বার টেলিটকের ব্যবস্থাপনার দিকে একটু নজর দেই। চেয়ারম্যান মন্ত্রণালয়ের সচিব, ব্যবস্থাপনা পরিচালক BTCL থেকে আগত, তাছাড়া জিএম, ডিজিএম, এজিএমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিটিসিএল বা ডাক বিভাগ থেকে বদলী হয়ে আসা।
প্রচলিত কথা আছে মন্ত্রণালয়ে তদবির করে লাভজনক বলে অনেকেই টেলিটকে বদলী হয়ে আসেন। এসব কর্তাব্যক্তিদের জবাবদিহিতা কোথায়? মন্ত্রণালয় বা তার মূল প্রতিষ্ঠানে। শাস্তি হলে কি হয়? পূর্বের কর্মস্থলে বদলী। যখন জিপি ও রবির লাইসেন্স বাতিলের প্রশ্ন আসলো তখন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বারবার বলেছেন আমরা টেলিটক দিয়ে বিকল্প সেবা তৈরি করবো।

মহিউদ্দিন বলেন, মন্ত্রীর ইচ্ছা ও চিন্তা ভাল। এই প্রতিষ্ঠানটি অল্প সংখ্যক গ্রাহক নিয়েও লোকসানে নাই। তবে রাষ্ট্রীয় সুবিধার মূল্য ও বিনিয়োগের সুদ ধরলে এটি একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান।
যেখানে জিপি, রবি ও বাংলালিংকের বিনিয়োগ যথাক্রমে ৪০, ৩০ ও ২০ হাজার কোটি টাকা সেখানে টেলিটকের বিনিয়োগ মাত্র ৪ হাজার ৮ শত কোটি টাকা। টেলিটকের নিজস্ব কোন ভবন নাই। ৩টি আলাদা ভাড়া ভবনে চলছে টেলিটকের কর্মকাণ্ড।
এখানে জবাবদিহিতার কোন বালাই নাই। টেলিটকের MD নিজেই দুটি প্রকল্পের পরিচালক। গ্রাহকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে উনারা কথা বলতে চান না। দুর্নীতি-অনিয়ম-স্বেচ্ছাচারিতা এখানে একাকার। টেলিটকের কাছে BTRC পাওনা রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৬ শত কোটি টাকা। যা কিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে ইকুইটির জন্য রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানে দক্ষ জনবলের অভাব নেই তবে সুশাসনের রয়েছে চরম অভাব।

টেলিটককে লাভজনক করতে মোবাইলফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের ১০টি প্রস্তাবনা-

* প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান সচিব না হয়ে টার্গেটের ভিত্তিতে বিকল্প দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে নিয়োগ করা যেতে পারে।
* ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হবেন টেলিটকের নিজস্ব কর্মকর্তা BTCL বা ডাক বিভাগের নয়।
* প্রকল্প পরিচালক হবেন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যেকোনো মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিব।
* স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য একটি গ্রাহক ফোরাম থাকবে। 
* নিজস্ব জমিতে নিজস্ব ভবন গড়ে তুলতে হবে।
* BTS গুলি সক্রিয় করে সারাদেশে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক পরিচালিত করতে হবে।
* সরকারি, আধাসরকারি, সামরিক ও স্বায়ত্তশাসিত সকল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেটেলিটকের সমন্বিত যোগাযোগের মাধ্যমে টেলিটকের ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে।
* তরঙ্গের পরিমাণ আরও বৃদ্ধি করে ইন্টারনেটের গতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে আনতে হবে।
* সময়োপযোগী করে গড়ে তুলতে আরও প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রয়োজন।
* অর্থ ছাড় করতে মন্ত্রণালয়ের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করে পরিচালনা পরিষদের মাধ্যমে দ্রুত মিটিং করে অর্থ ছাড়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/blog-post_6.html

আসন্ন ইউপি ২০২১ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দিকনির্দেশনা এবং সহযোদ্ধাদের সম্পর্কে আলহাজ্ব মোঃ হায়দার আলী হাওলাদার সাহেবের খোলামেলা আলোচনার কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হয়েছে।

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম Subsc ribe প্রিয়, গৌরীপুর বাসি ও সম্মানিত ভোটারগন এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষী আপনারা দেশ-বিদেশে যে যেখানে অবস্থান করছেন ...