#Stop_Border_Killing
🇧🇩------🇦🇷
#Stop_Border_Killing_Border
আধুনিক বিশ্বে সীমান্ত হত্যা অগ্রহণযোগ্য। বিভিন্ন সীমান্ত চুক্তিতে বলা আছে এবং নিয়ম আছে, কেউ অবৈধভাবে সীমান্তে গেলে তাকে ধরে আমাদের কাছে হস্তান্তর করবে এবং আমরা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো। কিন্তু সেটা না করে বিএসএফ নির্বিচারে গুলি বর্ষণ করছে। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ সালে সীমান্তে ৩৮ জন বাংলাদেশি নিহত হয় এবং প্রাণহানির এই সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় তিনগুণ বেশি।
* গত ২৪ ঘন্টায় ৭ জন বাংলাদেশী নাগরিক হত্যার পিছনে কখনো সীমান্ত নিরাপত্তা হতে পারে না। এর পিছনে ভারতের রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে।
#Facts #NRC & #CAA
* যদি সীমান্ত নিরাপত্তা বড় ইস্যু হয় তাহলে, গত দুইদিন আগে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড ভারতের ২৬ জন জেলেকে অবৈধ ভাবে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকারের দায়ে আটক না করে খুব ঠান্ডা মাথায় হত্যা করতে পারতো।
* ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র তাই আটককৃতদের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হয়। ভারতও আমাদের বন্ধু। তবে বন্ধুত্বের ভালোবাসা তো এক পক্ষের ইচ্ছের উপর হয় না, দু’পক্ষরই হাত প্রসারিত করতে হয়।
* নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ভারতীয়
সীমান্তরক্ষাকারী বাহিনী তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঠান্ডা মাথায় মানুষকে হত্যা করছে।
* গত বছর বিএসএফ নেপাল সীমান্তে এক নেপালি সাধারণ নাগরিককে হত্যা করে।এর ফলে সারা নেপালে তীব্র প্রতিবাদ হয়। ভারতীয় পণ্য এবং স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল গুলো বর্জন করে নেপালিরা।নেপালিদের তীব্র দেশপ্রেম আর জাতীয়তাবাদের কাছে ভারত সরকার এবং বিএসএফ মাথানত করে নি:শর্ত ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়।
* অথচ স্বাধীনতার ৪৯ বছরে হাজার হাজার সাধারণ বাংলাদেশী নাগরিক হত্যার পরও আজ পর্যন্ত ভারত সরকার বা বিএসএফ কোনো দিন ক্ষমা চায়নি।
* দোষ কি শুধুই ভারতের???
* কোথায় আমাদের দেশপ্রেম???
* কোথায় আমাদের জাতীয়তাবাদ???
* কোথায় আমাদের চেতনা???
* বাংলাদেশের আয়তনের অর্ধেক দেশ শ্রীলংকা এবং নেপাল যদি তীব্র দেশপ্রেম দেখিয়ে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে পারে...তাহলে ৩০ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনকারী বাংলাদেশ কেনো নূন্যতম দেশপ্রেম দেখাতে পারে না???
😥😥😥😥😥
ReplyDelete