Monday, February 24, 2020

অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচী ও সংশোধিত কেন্দ্রতালিকা ২০১৯

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষার সময়সূচী কেন্দ্র থালিকা ২০১৯


অনার্স ৪-র্থ বর্ষ পরীক্ষার রুটিন ২০২০, অনার্স ফাইনাল ইয়ার রুটিন ২০২০ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৯ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার পরিবর্তিত সময়সূচী ও পুনঃ সংশোধিত কেন্দ্র তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এই সময়সূচী ও কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত পরিবর্তিত সময়সূচী অনুসারে তত্ত্বীয় পরীক্ষাসমূহের পরীক্ষা ২৯-০২-২০২০ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ০৪/০৪/২০২০ তারিখে শেষ হবে।
নির্ধারিত দিনে দুপুর ০১:৩০ টা থেকে পরীক্ষা আরম্ভ হবে। পরীক্ষার সময়কাল প্রশ্নপত্রে উল্লেখিত সময় অনুসারে অনুষ্ঠিত হবে। প্রকাশিত সময়সূচি ও সংশোধিত কেন্দ্রতালিকা নিচে তুলে দেওয়া হলো-

২০১৯ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচী ও সংশোধিত কেন্দ্রতালিকা দেখুন এখানেই;


*পরীক্ষা শুরুর তারিখঃ ২৯/০২/২০২০

*পরীক্ষা শেষ হওয়ার তারিখঃ ০৪/০৪/২০২০

*পরীক্ষা আরম্ভের সময়: দুপুরঃ ০১:৩০ টা


অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার রুটিন ২০২০ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ

১>
কোন কারণ দর্শানো ছাড়াই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা অনুষ্ঠানের সময়সূচী পরিবর্তন করতে পারবেন।
২>
সময়সূচী অনুযায়ী সকল তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ট্রেজারী থেকে প্রশ্নপত্রের ট্রাংক উত্তোলন বা গ্রহণ করা যাবে না।
৩>
পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রে ডিজিটাল স্বাক্ষরে দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট কলেজ পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র প্রিন্ট করে পরীক্ষার্থীদের এবং স্বাক্ষর লিপি প্রিন্ট করে কেন্দ্রে সরবরাহ করবেন। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট www.nubd.info/honours এ পাওয়া যাবে।
৪>
তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচী যথাসময়ে জানানো হবে । পরীক্ষার্থীদেরকে স্ব-স্ব কলেজে যোগাযোগ করে ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময় জেনে নিতে হবে ।
৫>
কলেজ কর্তৃপক্ষ আসন বিন্যাসের জন্য এক কপি পরীক্ষার্থী বিবরণী ও কেন্দ্র ফি বাবদ পরীক্ষার্থী প্রতি ৪৫০/- টাকার মধ্যে ১৫০/- টাকা নিজ পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজের জন্য রেখে পরীক্ষার্থী প্রতি ৩০০/- টাকা হারে মোট টাকা শুরুর তিন দিন পূর্বে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জমা দেবেন।


Wednesday, February 19, 2020

অকশন/ নিলামে ক্রয়কৃত যানবাহন নিবন্ধনের ধাপ সমূহ-

BRTA অফিসে নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ মোটরযানের রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করবেন যেভাবে

রেজিস্ট্রেশন করার ধাপ সমূহ নিচে দেয়া হলো

আমরা অনেকেই জানি না নিলামে বা অকশনে ক্রয়কৃত মোটরযানের নিবন্ধন করা যায় কিনা? 
যদি আপনার কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকে তাহলে সহজেই আপনি নিবন্ধন করতে পারবেন। 

নিবন্ধন করতে যা যা লাগেঃ 

1- মালিক ও আমদানিকারক //ডিলার কর্তৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করা নির্ধারিত আবেদনপত্র -
[#ফরম, ওয়েবসাইট থেকে Download বা অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে]-
ক_ একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে কোনো মোটরযানের মালিক হলে সে-ক্ষেত্রে একজনের নামে রেজিস্ট্রেশনের জন্য সকলের সম্মতি সম্বলিত হলফনামা-
খ _ প্রতিষ্ঠান//কোম্পানির ক্ষেত্রে স্বাক্ষর ও সিলমোহর-
গ _ ব্যাংক অথবা অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের সাথে মোটরযান মালিকানার আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্যাডে রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন;-

2- বিল অফ এন্ট্রি, ইনভয়েস, বিল অফ লেডিং এবং এলসিএ কপি-

3- সেল সার্টিফিকেট //সেল ইন্টিমেশন //বিক্রয় প্রমাণপত্র (আমদানিকারক //বিক্রেতা প্রদত্ত)-

4- প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারী চালান ও গেইট পাশ

(সিকেডি গাড়ির ক্ষেত্রে)

5- টিন সার্টিফিকেট এবং অগ্রিম //অনুমিত আয়কর প্রদানের প্রমাণপত্র-

6- বিদেশি নাগরিকের নামে রেজিস্ট্রেশন/মালিকানা বদলি হলে বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট, ভিসার মেয়াদের কপি-

7- (ক) মূসক-১ (খ) মূসক-১১(ক)/ভ্যাট (গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান। (ক' থেকে 'গ সব গুলো, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে )-

8- প্রস্তুতকারক/BRTA কর্তৃক অনুমোদিত বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন সম্বলিত ড্রইং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার, ডেলিভারী ভ্যান, অটো টেম্পু ইত্যাদি মোটরযানের ক্ষেত্রে)-

9- সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে BRTA এর টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা-

10- বডি ভ্যাট চালান ও ভ্যাট পরিশোধের রশিদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)-

11- প্রযোজ্য রেজিস্ট্রেশন ফি জমাদানের রসিদ-

12- কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)-

13- ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যে-কোনটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি-

14- নিলামে ক্রয়কৃত প্রতিরক্ষা বিভাগের মোটরযানের ক্ষেত্রে লগবুকে বর্ণিত প্রস্তুতকাল ও প্রস্তুতকারকের বিস্তারিত বিবরণ সম্বলিত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদত্ত ছাড়পত্র-

15- নিলামে ক্রয়কৃত সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের মোটরযানের ক্ষেত্রে নিলাম সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং মেরামতের বিস্তারিত বিবরণ-

16- বিকন্ডিশন্ড মোটরযান রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে-

a_ ‘TO’ ফরম (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত), ‘TTO’ ফরম ও বিক্রয় রসিদ (আমদানিকারক কর্তৃক স্বাক্ষরিত)-
b_ ডি-রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের মূল কপি এবং ডি-রেজিস্ট্রেশনের ইংরেজি অনুবাদের সত্যায়িত কপি (সার্টিফিকেট অব ক্যানসেলেশন এর সত্যায়িত কপি)-
c_ এক কপিতে একাধিক মোটরযানের বর্ণনা থাকলে মূলকপি প্রদর্শনপূর্বক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত কপি দাখিল করা যাবে-

17- মোটরযান পরিদর্শক কর্তৃক মোটরযানের পরিদর্শন প্রতিবেদন।

বিদ্রঃ লক্ষ্য রাখবেন আপনি যে নিলাম থেকে মোটরযান কিনবেন সেই নিলামের মোটরযানগুলো রাস্তায় ব্যবহারের অনুমতি আছে কিনা

উক্ত কাগজপত্র এবং ধাপ গুলো অনুসরণেরে মাধ্যমে, নিলামে ক্রয়কৃত যানবাহনের নিবন্ধন করতে পারবেন। 


Sunday, February 16, 2020

Bangladesh Ordnance Factory (BOF) নির্মিত ১২২ মি.মি. গাইডেড শেল।

বাংদেশ BOF নির্মিত (সামরিক সরঞ্জাম) ১২২ মি.মি. গাইডেড শেল

বাংদেশে নির্মিত (সামরিক সরঞ্জাম) 

Bangladesh Ordnance Factory (BOF) নির্মিত ১২২ মি.মি. গাইডেড শেল।

ভবিষ্যৎে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে শক্তিধর রাষ্ট্রের সাথে মোকাবিলা করার প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। পর্যায় ক্রমে আরো অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জামাদি দেশে তৈরি করা হবে। বিষয় গুলো স্পর্শ কাতর হওয়াতে সরকার ধীরে চলো এবং চুপ থাকা নিতিকে অনুসরণ করছেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ব্যবহৃত  'WS-22A'  মাল্টিপল রকেট লঞ্চার সিস্টেমে এই রকেট ব্যাবহার করা হয়। নন গাইডেড রকেটগুলার রেঞ্জ ৩০ কিলোমিটার আর আমাদের গাইডেড রকেটের রেঞ্জ ৪৭ কিলোমিটার। 

এইসব রকেট স্থানীয়ভাবে তৈরি হওয়ায় খরচ কমেছে ১/৩ ভাগ। মানে আমদানিকৃত (১-টি) রকেটের টাকায় দেশেই '৩' টি প্রস্তুত করা সম্ভব হচ্ছে এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হচ্ছে। এবং দেশের সামরিক বাহিনীর মর্যাদা ও সুনাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রচুর সংখ্যায় এই সিস্টেম ব্যাবহার করছে। এবং আরো দ্রুত অনেকগুলো সিস্টেম যুক্ত হবার অপেক্ষায় আছে। 

মায়ানমার এবং ভারতের সীমান্তে মোতায়েন করলে দুই দেশের অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা এর রেঞ্জের মধ্যে চলে আসবে। 
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/bd-arms-factory.html 

সরকারিভাবে বিনামূল্যে ভাতাসহ প্রশিক্ষন পাবে ০১ লক্ষ বেকার।

সরকারিভাবে বিনামূল্যে চাকরির নিশ্চয়তা ও ভাতাসহ প্রশিক্ষন পাবে ০১ লক্ষ বেকার।

 https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/larning-earning.html

আপনি কি বেকার? কোন পার্ট টাইম কাজ খুজতেছেন?


সরকারি ভাবে ফ্রি প্রশিক্ষন নিয়ে সবচাইতে সহজ অনলাইন আউটসোর্সিং কাজ শিখুন এবং ঘরে বসে আয় করুন।

সরকারি ভাবে বিনামুল্যে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। ফ্রি প্রশিক্ষণ নিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করুন। যাচাই করুন আপনার দ্বারা ইনকাম সম্ভব কিনা।

সরকারী অর্থায়নে ফ্রি কম্পিউটার আইটি কোর্স করুন , কোর্স শেষে পাবেন সার্টিফিকেট ও ১০,০০০ টাকা বৃত্তি এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা।


অনলাইনে এখান থেকে নিজে আবেদন করতে পারবেন
আবেদনের লিংক সহ বিস্তারিত সকল তথ্য পেতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন->

https://zoddha71.blogspot.com/skills-for-employment-investment-program/

আসন্ন ইউপি ২০২১ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দিকনির্দেশনা এবং সহযোদ্ধাদের সম্পর্কে আলহাজ্ব মোঃ হায়দার আলী হাওলাদার সাহেবের খোলামেলা আলোচনার কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হয়েছে।

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম Subsc ribe প্রিয়, গৌরীপুর বাসি ও সম্মানিত ভোটারগন এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষী আপনারা দেশ-বিদেশে যে যেখানে অবস্থান করছেন ...