'ভালবাসা" হ্যা ভালবাসা, আর সবচেয়ে তীব্র ভালবাসাটি হওয়া উচিৎ মাতৃভূমির জন্য। যে মাতৃভূমি আমাদের বাঁচতে শেখায়, চলতে শেখায় তার জন্যই। যে মাতৃভূমি আমাদের পথ দেখায় তার জন্য। আর মাতৃভূমির প্রতি ভালবাসার অনুভুতি থেকে ব্লগের নাম 'যোদ্ধা৭১"
Monday, February 24, 2020
Wednesday, February 19, 2020
অকশন/ নিলামে ক্রয়কৃত যানবাহন নিবন্ধনের ধাপ সমূহ-
BRTA অফিসে নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ মোটরযানের রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করবেন যেভাবে
রেজিস্ট্রেশন করার ধাপ সমূহ নিচে দেয়া হলো
আমরা অনেকেই জানি না নিলামে বা অকশনে ক্রয়কৃত মোটরযানের নিবন্ধন করা যায় কিনা?
যদি আপনার কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকে তাহলে সহজেই আপনি নিবন্ধন করতে পারবেন।
নিবন্ধন করতে যা যা লাগেঃ
1- মালিক ও আমদানিকারক //ডিলার কর্তৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করা নির্ধারিত আবেদনপত্র -
[#ফরম, ওয়েবসাইট থেকে Download বা অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে]-
ক_ একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে কোনো মোটরযানের মালিক হলে সে-ক্ষেত্রে একজনের নামে রেজিস্ট্রেশনের জন্য সকলের সম্মতি সম্বলিত হলফনামা-
খ _ প্রতিষ্ঠান//কোম্পানির ক্ষেত্রে স্বাক্ষর ও সিলমোহর-
গ _ ব্যাংক অথবা অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের সাথে মোটরযান মালিকানার আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্যাডে রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন;-
2- বিল অফ এন্ট্রি, ইনভয়েস, বিল অফ লেডিং এবং এলসিএ কপি-
3- সেল সার্টিফিকেট //সেল ইন্টিমেশন //বিক্রয় প্রমাণপত্র (আমদানিকারক //বিক্রেতা প্রদত্ত)-
4- প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারী চালান ও গেইট পাশ
(সিকেডি গাড়ির ক্ষেত্রে)
5- টিন সার্টিফিকেট এবং অগ্রিম //অনুমিত আয়কর প্রদানের প্রমাণপত্র-
6- বিদেশি নাগরিকের নামে রেজিস্ট্রেশন/মালিকানা বদলি হলে বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট, ভিসার মেয়াদের কপি-
7- (ক) মূসক-১ (খ) মূসক-১১(ক)/ভ্যাট (গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান। (ক' থেকে 'গ সব গুলো, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে )-
8- প্রস্তুতকারক/BRTA কর্তৃক অনুমোদিত বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন সম্বলিত ড্রইং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার, ডেলিভারী ভ্যান, অটো টেম্পু ইত্যাদি মোটরযানের ক্ষেত্রে)-
9- সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে BRTA এর টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা-
10- বডি ভ্যাট চালান ও ভ্যাট পরিশোধের রশিদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)-
11- প্রযোজ্য রেজিস্ট্রেশন ফি জমাদানের রসিদ-
12- কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)-
13- ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যে-কোনটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি-
14- নিলামে ক্রয়কৃত প্রতিরক্ষা বিভাগের মোটরযানের ক্ষেত্রে লগবুকে বর্ণিত প্রস্তুতকাল ও প্রস্তুতকারকের বিস্তারিত বিবরণ সম্বলিত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদত্ত ছাড়পত্র-
15- নিলামে ক্রয়কৃত সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের মোটরযানের ক্ষেত্রে নিলাম সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং মেরামতের বিস্তারিত বিবরণ-
16- বিকন্ডিশন্ড মোটরযান রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে-
a_ ‘TO’ ফরম (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত), ‘TTO’ ফরম ও বিক্রয় রসিদ (আমদানিকারক কর্তৃক স্বাক্ষরিত)-
b_ ডি-রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের মূল কপি এবং ডি-রেজিস্ট্রেশনের ইংরেজি অনুবাদের সত্যায়িত কপি (সার্টিফিকেট অব ক্যানসেলেশন এর সত্যায়িত কপি)-
c_ এক কপিতে একাধিক মোটরযানের বর্ণনা থাকলে মূলকপি প্রদর্শনপূর্বক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত কপি দাখিল করা যাবে-
17- মোটরযান পরিদর্শক কর্তৃক মোটরযানের পরিদর্শন প্রতিবেদন।
বিদ্রঃ লক্ষ্য রাখবেন আপনি যে নিলাম থেকে মোটরযান কিনবেন সেই নিলামের মোটরযানগুলো রাস্তায় ব্যবহারের অনুমতি আছে কিনা।
উক্ত কাগজপত্র এবং ধাপ গুলো অনুসরণেরে মাধ্যমে, নিলামে ক্রয়কৃত যানবাহনের নিবন্ধন করতে পারবেন।
Sunday, February 16, 2020
Bangladesh Ordnance Factory (BOF) নির্মিত ১২২ মি.মি. গাইডেড শেল।
বাংদেশ BOF নির্মিত (সামরিক সরঞ্জাম) ১২২ মি.মি. গাইডেড শেল
বাংদেশে নির্মিত (সামরিক সরঞ্জাম)
Bangladesh Ordnance Factory (BOF) নির্মিত ১২২ মি.মি. গাইডেড শেল।
ভবিষ্যৎে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে শক্তিধর রাষ্ট্রের সাথে মোকাবিলা করার প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। পর্যায় ক্রমে আরো অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জামাদি দেশে তৈরি করা হবে। বিষয় গুলো স্পর্শ কাতর হওয়াতে সরকার ধীরে চলো এবং চুপ থাকা নিতিকে অনুসরণ করছেন।বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ব্যবহৃত 'WS-22A' মাল্টিপল রকেট লঞ্চার সিস্টেমে এই রকেট ব্যাবহার করা হয়। নন গাইডেড রকেটগুলার রেঞ্জ ৩০ কিলোমিটার আর আমাদের গাইডেড রকেটের রেঞ্জ ৪৭ কিলোমিটার।
এইসব রকেট স্থানীয়ভাবে তৈরি হওয়ায় খরচ কমেছে ১/৩ ভাগ। মানে আমদানিকৃত (১-টি) রকেটের টাকায় দেশেই '৩' টি প্রস্তুত করা সম্ভব হচ্ছে এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হচ্ছে। এবং দেশের সামরিক বাহিনীর মর্যাদা ও সুনাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রচুর সংখ্যায় এই সিস্টেম ব্যাবহার করছে। এবং আরো দ্রুত অনেকগুলো সিস্টেম যুক্ত হবার অপেক্ষায় আছে।
মায়ানমার এবং ভারতের সীমান্তে মোতায়েন করলে দুই দেশের অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা এর রেঞ্জের মধ্যে চলে আসবে।
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/bd-arms-factory.html
সরকারিভাবে বিনামূল্যে ভাতাসহ প্রশিক্ষন পাবে ০১ লক্ষ বেকার।
সরকারিভাবে বিনামূল্যে চাকরির নিশ্চয়তা ও ভাতাসহ প্রশিক্ষন পাবে ০১ লক্ষ বেকার।
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/larning-earning.html
আপনি কি বেকার? কোন পার্ট টাইম কাজ খুজতেছেন?
সরকারি ভাবে ফ্রি প্রশিক্ষন নিয়ে সবচাইতে সহজ অনলাইন আউটসোর্সিং কাজ শিখুন এবং ঘরে বসে আয় করুন।
সরকারি ভাবে বিনামুল্যে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। ফ্রি প্রশিক্ষণ নিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করুন। যাচাই করুন আপনার দ্বারা ইনকাম সম্ভব কিনা।
সরকারী অর্থায়নে ফ্রি কম্পিউটার আইটি কোর্স করুন , কোর্স শেষে পাবেন সার্টিফিকেট ও ১০,০০০ টাকা বৃত্তি এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা।
অনলাইনে এখান থেকে নিজে আবেদন করতে পারবেন
আবেদনের লিংক সহ বিস্তারিত সকল তথ্য পেতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন->
Saturday, February 15, 2020
ভাসানচরে জায়গা হবে গৃহহীনদের, রোহিঙ্গা নয় : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রোহিঙ্গা নয়, ভাসানচরে জায়গা হবে গৃহহীনদের : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
♦ রোহিঙ্গাদের পাঠিয়ে এত সুন্দর জায়গা নষ্ট করতে চাই না ♦ ভাসানচর নতুন সিঙ্গাপুর হচ্ছে ♦ ভাসানচরে বিশ্ববিদ্যালয় ও রিসোর্ট করা যেতে পারে ♦
রোহিঙ্গাদের নয়, নোয়াখালীর ভাসানচরে এখন দেশের গৃহহীনদের পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
ভাসানচর সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন ‘রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পাঠানো উচিত না। এত সুন্দর জায়গা, কেন রোহিঙ্গাদের পাঠানো হবে? বরং দেশের কিছু মানুষকে সেখানে পাঠানো উচিত। এটা সত্যি খুব সুন্দর এবং সম্ভাবনার জায়গা।’
ড. মোমেন বলেন, ভাসানচরে আপাতত কয়েকশ ঘর তৈরি করা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। আরও ঘর তৈরি হবে। রোহিঙ্গাদের সেখানে নেয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। বরং আমাদের দেশে যাদের বাড়িঘর নেই তাদের পাঠানো উচিত। সেই বিষয়টি আমি এখন ভাবব। রোহিঙ্গাদের পাঠিয়ে এত সুন্দর জায়গা নষ্ট করতে চাই না।
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/rohinga-bd.html
মিজানুর রহনাম আযহারী ও বিতর্ক এবং বর্তমান অবস্থা?
মিজানুর রহমান আযহারীর মতো ক্ষুদে বয়সী বক্তার সাথে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র আলেমদের হিংসাত্মক বিতর্ক বড়ই বেমানান। https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/blog-zoddha-azhari.html
সত্যি বলতে গেলে মিজানুর রহমান আযহারীর ভক্ত তরুণ স্রোতারা সম্পুর্ণ ভাবে তার তৈরি বলা চলে,তার অধিকাংশ স্রোতারা ইউটুবার ফেইসবুকার তরুণ সমাজ, কেই খেলার ভক্ত, কেউ খেলোয়াড় আবার কেউ জিমে করে এমন তরুণ সমাজ। যে ভক্তদের কখনোই আমাদের প্রচলিত আলেম সমাজ কাছে টানতে পারে নি, তরুণ সমাজ যা কিছুতে আসক্ত ঠিক সেই অনুযায়ী উপমা পেশ করে তাদের ইসলামের দিকে উজ্জিবীত করার নাম আযহারী।প্রতিটি ইয়ং জেনারেশন সব সময় স্মার্ট ইনস্পায়ার হতে চায়, যুগান্তকারী সৌন্দর্য সৃষ্টি কিংবা আধুনিকতার সাথে তারা নিজেদের মানিয়ে নিতে চায়, আযহারী ইসলামের প্রতি তরুণ সমাজকে উৎসাহিত করতে কিছু হিকমাহ অবলম্বন করে বক্তব্য দিয়ে থাকেন,যার চক্ষুশুল হিসেবে কতিপয় মিজানুর রহমান আজহারীর বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছেন।
আগেই বলেছি, মিজানুর রহমান আজহারীর কিছু গলদ অবশ্যই আছে,তবে তা কেবল মাত্র সাংগঠনিক জ্ঞান না থাকার অভাবে, উনার বয়স এখনও ছাত্র রাজনীতি করার মতো বয়স, জামায়াতে ইসলামীতে উনার বয়সী কোন জেলা আমীরও আছে কিনা সন্দেহ, হয়তো ছাত্র জীবনেও তিনি তেমন বেশী রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন না, তাই বিচক্ষনতার দিক থেকে কোন ভুলত্রুটি হলে প্রতিপক্ষ মত উনার উপর কতটা সমালোচনার সুযোগ নিতে পারেন,তার মাপকাঠির বাহিরে,তার অধিকাংশ আচরণ বাচ্চা সুলভ, তবে অভদ্র নয়, তাই প্রতিপক্ষের সাথে প্রতিযোগীতা মুলক আচরণ এখনও তার মধ্যে লক্ষনীয় নয়, হয়তো অচিরেই প্রতিপক্ষরা সেই চালাকও বানিয়ে ফেলবেন আযহারীকে।
ইতিমধ্যে তার কিছুটা নজীরও আমরা দেখতে পেয়েছি, প্রাথমিক পর্যায়ে সনামধন্য বিভিন্ন আলেমদের সমালোচনার মুখে পড়ে কোন প্রকার অন্যায় না করেও একাধিকবার ক্ষমা চেয়ে ছিলেন মিজানুর রহমান আযহারী, কিন্তু তার উপমাগুলো কতিপয় আলেমদের কাছে সঠিক মনে না হলেও এই যুগের তরুণরা খুবই অুনপ্রাণিত হয়েছে তার প্রতি, তিনি ক্ষমা চাওয়ায় তারা আরও বেশী মিজানুর রহমান আযহারীর পাশে এসে দাঁড়ান, কিন্তু সেই মিজানুর রহমান আযহারী এখন আর সমালোচনাকে ভয় পেয়ে ক্ষমা চান না, বরং পাল্টা দলিলও পেশ করছেন।
এতো কিছুর মাঝেও তার কিছুটা ভুল থাকবে না,তা কি করে হয়, তাকেও যে আমরা ভুলের উর্ধে মনে করবো,তা করলেও যে ঈমান নষ্ট হবে, তেমনি কোন সমালোচক মহা আলেমকেও ভুলের উর্ধে মনে করলে তার ঈমান থাকবে না, সুতরাং ভুলের উর্ধে কি এমন কোন আলেম আছেন? জান্নাতী হুরের সাথে মিজানুর রহমান আজহারী ঐশ্বরিয়া রায়ের সাথে তুলনা করে ছিলেন, যা আমার দৃষ্টিতে একটি মহা অপরাধ, কিন্তু এই অপরাধের একটা মাত্রা আছে,সেই অপরাধে আপনি আমিও অপরাধী, যেমন ঐশ্বরিয়াকে চিনেন না বা তার নাচ দেখেন নাই এমন অপরাধী খুব কম আছে, ঠিক সেই পরিমান অপরাধে অপরাধী আযহারীও এমন উপমা দেয়ার জন্য, তাহলে আমরা কি ভালো?কিন্তু কথাটার রুপক অর্থ করলে জান্নাতে ঐশ্বরিয়ার চেয়ে এমন মহা কিছু পাওয়া যাবে, আমার দৃষ্টিতে এটিই ছিলো আযহারীর সবচেয়ে নিচক অপরাধ।
ব্যক্তি আযহারী বয়সের তুলনায় এখনো অপরিপক্ক,বিরোধী মতের আলেমদের কাছে অনেক স্নেহের এবং আদরের হওয়ার কথা, কিন্তু তা না করে তার সাথে যে পরিমান জগন্য আচরণ করা হচ্ছে, একদিন এই আযহারী ইসলামকে রাষ্ট্রীয় সংবিধানে অধিষ্ঠিত করান আন্দোলনে নিজেকে রাজনৈতিক মাঠে সক্রিয় করলে তার এই জনপ্রিয়তার উত্তাপও সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে, যেই সকল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানকে পুঁজি করে কতিপয় আলেমরা সমালোচনা করছেন, সেই সকল প্রতিষ্ঠানেও আযহারীকে ভালোবাসার অসংখ্য ছাত্র শিক্ষিক তৈরি হবে,সেই দিন কোথায় থাকবেন এই সমালোচকরা, যদিও রাজনৈতিক মাঠে যোগদান না করলে বেশী দিন আলেমদের যশ খ্যাতি বজায় থাকে না,তাই এমন বহু আলেম নিজেকে সাফল্যের চুঁড়া থেকে মাটিতে নামিয়ে নিয়ে এসেছিলেন।
মহান আল্লাহ সকল আলেমদেরকে এক হয়ে কোরআনের ময়দানে ইসলামের রাজ ক্বায়েমের আন্দোলনে কাজ করার মধ্যে দিয়ে রাষ্ট্রীয় সংবিধানে দ্বীনের পতাকাকে সমুন্নত করার তাওফীক দান করুক, আমীন।
Thursday, February 13, 2020
টেলিটকে, সৌদির বিনিয়োগ কৃত টাকার সঠিক ব্যাবহার হবে তো?
টেলিটকের জন্য টাকার থলি নিয়ে হাজির সৌদি আরব, শুধু টেলিটকেই ১০০ কোটি ডলার বা ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ করবে।
বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ-সৌদি আরব যৌথ কমিশনের (জেসি ১৩-তম) সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। ERD সূত্র জানায়, গ্রাম পর্যায়ে 4G টেলিটকের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ এবং শহরে 5G সেবা প্রদানে ১০০ কোটি ডলারের প্রস্তাব দিয়েছে সৌদি আরব।
তাদের বিনিয়োগের মাধ্যমে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের অবকাঠামো উন্নয়ন করা হবে। সৌদির টেলিকম খাতে বিনিয়োগ করা বড় প্রতিষ্ঠান আল-জমিয়াহ গ্রুপ টিবিএলকে এই বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। প্রতি ডলার সমান ৮৫ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় টেলিকম খাতে ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে সৌদি আরব।
এখন কথা হচ্ছে টেলিটক এই টাকা গুলার সদ্বব্যবহার করতে পারবে তো! নাকি দুর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্তারা টেলিটকের টাকা খেয়ে আবার অন্য অপারেটরের কাছেও টাকা পেয়ে টেলিটককে দাড়াতে দিবে না?
১৬ কোটি মানুষের একটি বিশাল বাজারে টেলিকম খাতের অবস্থা আমাদের টেলিটকের ন্যায় নাজুক হওয়ার কোন কারন থাকতে পারে না। এমন বেহাল দশাই প্রমান করে টেলিটকের অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা।
Teletalk বিকশিত হচ্ছে না কেনো? নিচের লিঙ্কে দেখুন,
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/blog-post_6.htmlMonday, February 10, 2020
জানেন কি, লিভার নষ্ট হওয়ার পাঁচটি কারন!
জানেন কি, প্রতিদিনের পাঁচটি ভুলে আমরা নিজেরাই নিজেরদের লিভার নষ্ট করে ফেলছি?
আমাদের দেহের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে লিভার।
প্রতিদিনের পাঁচটি ভুলে আমরা নিজেরাই নিজেরদের লিভার নষ্ট করে ফেলছি। যদিও এসব ভুল আমরা অজান্তেই করে থাকি। তবে এই অভ্যাসগুলো আমাদের লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করে চলেছে। তাই সময় থাকতে সতর্ক না হলে অকালেই লিভার তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। চলুন জেনে নেয়া যাক যে ভুলগুলো আমাদের অজান্তেই লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করে চলেছে,
★ঘুম থেকে উঠে অনেকটা সময় খালি পেটে থাকা অনেকেরই নিত্যদিনের অভ্যাস। কাজের চাপে কিংবা ক্ষুধা না থাকার কারণেই এমনটা করেন অনেকেই। কিন্তু জানেন কি, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দীর্ঘক্ষণ খাবার না খেয়ে থাকার অভ্যাস লিভারের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর! দীর্ঘদিন ধরে এই অনিয়ম চলতে থাকলে লিভার তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলেহ।
★অনেকেরই সকালে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় শুয়ে থাকার অভ্যাস রয়েছে। এসময় অনেকে আলস্য করেই পায়খানা-প্রস্রাব চেপে রেখেই শুয়ে থাকেন। এই অভ্যাসও লিভারের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন ধরে এই অনিয়ম চলতে থাকলে লিভার তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়।
★যাদের দেরি করে ঘুমোতে যাওয়া এবং দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার এই দুটি অভ্যাসই লিভারের পক্ষে ক্ষতিকর। এই অভ্যাসের ফলে হজমের নানা সমস্যাসহ শরীরের একাধিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। এর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে লিভারের উপরে।
★প্রয়োজনের অধিক খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাসও লিভারের পক্ষে ক্ষতিকর। কোনো অনেকেই দৈনন্দিনের তুলনায় অনেকটাই বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন। এর ফলে হঠাৎ করে লিভারের উপরে বেশি চাপ পড়ে। আর লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এর স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
★মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে ওষুধ খেলে লিভার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যথা কমানোর ওষুধ খেলে লিভারের কর্মক্ষমতা ক্রমশ হ্রাস পায়। এছাড়াও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
Saturday, February 8, 2020
Made in Bangladesh Samsung Glaxy Note 10+
এ পর্যন্ত দেশের মাটিতে সংযোজিত হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দামী এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্টফোন এটিই Samsung Glaxy Note 10+
ডিভাইসটি তৈরি করছে বাংলাদেশে স্যামসাং এর হ্যান্ডসেট উৎপাদক প্রতিনিধি ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।কোরিয়ান প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাংয়ের অত্যাধুনিক ফিচার সম্বলিত ফোন স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ১০+ এখন তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে। ফলে একই মডেলের আমদানি করা ফোনের তুলনায় ৩১ হাজার টাকা কম খরচে ফোনটি কিনতে পারবেন গ্রাহকরা।
ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহম্মদ মেসবাহ উদ্দিন জানান, তারা এত দিন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এ ডিভাইসটি আমদানি করতেন এবং এ মডেলের প্রতিটি ফোন ক্রয়ের জন্য গ্রাহককে ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা ব্যয় করতে হতো। কিন্তু ফোনটি এখন দেশের কারখানায় তৈরি হওয়ায় এর দাম কমে ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা হয়েছে।
**মেসবাহ বলেন, প্রথম ব্যাচে আমরা দেড় হাজার ডিভাইস তৈরি করেছিলাম যা গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর বাজারে আসে। যার সবাই বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি।
ফোনের গুনগত মান নিয়ে তিনি বলেন, দেশে সংযোজিত এবং আমদানি করা ডিভাইসের মধ্যে গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। বরং Made in Bangladesh ডিভাইস অনেক ক্ষেত্রেই বেশি ভালো। দেশের আবহাওয়ার বিষয়ে আলাদা গুরুত্ব দেয়ায়, আমদানিকৃত ডিভাইসের থেকে দেশে তৈরি ডিভাইসের স্থায়িত্ব বেশিদিন হবে বলে বিশ্বাস করেন।
আরও বলেন, চলতি বছরে তারা ২৫ লাখ স্মার্ট হ্যান্ডসেট তৈরি করবেন এবং আগামী মার্চের পর আর কোনো স্মার্টফোন আমদানি করবেন না তারা।**
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তৈরী গাইডেড মিসাইল। বিস্তারিত নিচের লিঙ্কে,
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/bd-arms-factory.htmlFriday, February 7, 2020
মুজিব শতবর্ষে আপনার জন্য থাকছে যেসব বিশেষ সুযোগ সুবিধা?
মুজিব শতবর্ষ
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী রাষ্ট্রীয়ভাবে শুধু উদযাপনই নয়, বরং দেশের মানুষের জন্য এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে থাকছে বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা।
এরইমধ্যে কিছু কিছু বিষয় চূড়ান্ত করা হয়েছে। আরও কিছু সুযোগ-সুবিধা নিয়ে চলছে আলোচনা-পর্যালোচনা। বিষয়গুলো নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে গবেষণা ও অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঘুরে জানা গেছে, জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া ভাতার পরিমাণ বাড়াবে। বর্তমানে দেশের এক লাখ ৮৯ হাজার ৩১১ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মানী ভাতা দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে নানা কার্যক্রম গ্রহণ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিগত বছরগুলোতে মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতার পরিমাণ বেশ কয়েক গুণ বাড়ানো হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে মাসিক ১২ হাজার টাকা সম্মানী ভাতাসহ দুটি উৎসব ভাতা ১০ হাজার টাকা হারে দেওয়া হচ্ছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে এর পরিমাণ বাড়ানো যায় কিনা তা নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছে।’
তিনি জানান, ‘গত অর্থবছর থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতার পাশাপাশি বাংলা নববর্ষ ভাতা বাবদ জনপ্রতি ২ হাজার টাকা এবং ভাতাপ্রাপ্ত জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের মহান বিজয় দিবস ভাতা ৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে।’
এদিকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ৬৮ হাজার ৩৮টি গ্রামে একটি করে দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারকে দুই লাখ ৯৯ হাজার ৮৬০ টাকা ব্যয়ে একটি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এ জন্য দুই বছরে বরাদ্দ প্রয়োজন দুই হাজার ৪০ কোটি ১৮ লাখ ৭৪ হাজার ৬৮০ টাকা।
এ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান জানিয়েছেন, ‘চলতি অর্থবছর থেকেই আমরা এ কর্মসূচি শুরু করতে চাই। চলতি (২০১৯-২০) অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) ও কাজের বিনিময়ে টাকা (কাবিটা) কর্মসূচির বিশেষ বরাদ্দ বাতিল করে ৩০ হাজার বাড়ি নির্মাণ খাতে ৮৯৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা স্থানান্তরের একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।’
তিনি জানান, মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ৬৮ হাজার ৩৮টি গ্রামে একটি করে মোট ৬৮ হাজার ৩৮টি দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারের মধ্যে বিতরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ অনুযায়ী প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগরিক সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন সহজ হবে।
এদিকে জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকীতে দুই লাখ প্রশিক্ষিত বেকার তরুণ-তরুণীকে জামানত ছাড়াই পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংক। এজন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষায়িত ব্যাংকটি মূলধনের সরকারি অংশের ১৩৫ কোটি টাকা চেয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে। অর্থ সচিবের কাছে এ টাকা ছাড়ের বিষয়ে অগ্রগতি জানতে চেয়ে তৃতীয়বারের মতো গত ২৭ জানুয়ারি চিঠি দেয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। চিঠিতে বলা হয়, কর্মসংস্থান ব্যাংক আইনের ৭ (১) ধারা মোতাবেক পরিশোধিত মূলধনের ৭৫ শতাংশ অর্থাৎ ৬০০ কোটি টাকার মধ্যে সরকার কর্তৃক অপরিশোধিত ১৩৫ কোটি টাকা ছাড়করণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মগ্রহণের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন শুরু হবে চলবে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানিয়েছেন, ‘ব্যাপকভাবে পালিত হবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। এ উপলক্ষে সরকারের প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ পৃথক কর্মসূচি নিয়েছে। এসব কর্মসূচি পুরোটাই দেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য। কারণ, বঙ্গবন্ধু সারাটা জীবন সাধারণ মানুষের কথাই ভেবেছেন এবং জীবন দিয়েছেন।’
।
সুত্র : বাংলা ট্রিবিউন
বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নতুন রূপে
নদীপাড়ের নকশা। প্রকল্প বাস্তবায়নের পর এমন রূপ নেবে ওই এলাকা
বাতাস ছড়াবে ফুলের সৌরভ, পাওয়া যাবে নির্মল বাতাস
বদলে যাচ্ছে বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ
এ সৌন্দর্য আর স্বস্তি এনে দেবে বদলে যাওয়া বুড়িগঙ্গা ও তুরাগের দুই তীর। সরকার রাজধানী ঢাকার চারপাশে বয়ে যাওয়া চার নদ-নদী বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা আর বালুর দুই তীরের অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে তীর ফিরিয়ে দেওয়ার যে মহাপরিকল্পনা নিয়েছিল এখন তা জোরেশোরে বাস্তবায়নের কাজ চলছে। তীর রক্ষার মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে গত বছরের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিটিএ) বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বালুর তীর অবৈধ দখলমুক্ত করার কাজ শুরু করে।
প্রথম পর্যায়ে টানা অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই তীর উদ্ধারের পর এখন চলছে বুড়িগঙ্গা ও তুরাগের তীরভূমিতে পিলার স্থাপন, তীররক্ষা, ওয়াকওয়ে ও জেটি স্থাপন। প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে বর্তমানে দুই নদ-নদীর তীরের পরিবেশগত উন্নয়নসহ আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণের কাজও চলছে। বুড়িগঙ্গা ও তুরাগের তীরে বসছে সীমানা পিলার, চলছে মাটি খননের কাজ। এসব কাজ শেষ হওয়ার পর শুরু হবে ওয়াকওয়ে নির্মাণের কাজ। ঢাকার আদি চেহারা ফিরিয়ে আনার এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে নগরবাসীর বিনোদনের সুন্দর সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সরেজমিন দেখা যায়, রামচন্দ্রপুর মৌজার তুরাগ তীরে উদ্ধার করা জমিতে বসানো হচ্ছে ওপরে ১০ ফুট ও মাটির নিচে ১৬ ফুটের বিশাল কংক্রিটের সীমানা পিলার। একই সঙ্গে চলছে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের কাজও। দিনরাত সমানে চলছে এ কর্মযজ্ঞ। ইতিমধ্যে কামরাঙ্গীর চরসহ প্রকল্পের বিভিন্ন এলাকায় কৃষ্ণচূড়া, কনকচূড়া, রাধাচূড়া, বকুল, নিম, নাগেশ্বর, জারুল, পলাশ, কাঠবাদাম, শিউলি, পম্পা, কদম, কামিনী ফুলসহ প্রায় ১ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে
বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী ও উপপ্রকল্প পরিচালক মতিউল ইসলাম জানান, ২০১৮ সালের জুলাইয়ে নেওয়া ৮৪৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকার এ প্রকল্প ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। ইতিমধ্যে প্রকল্পের আওতায় ঢাকা নদীবন্দর এলাকায় ৩ হাজার ৮০৩টি সীমানা পিলারের ৫ হাজার ২৬৬টি পাইলের মধ্যে ২ হাজার ৫০টি পাইল ও ৫০০ পিলার নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় টঙ্গী নদীবন্দর এলাকায় ২ হাজার ৬টি সীমানা পিলারের মধ্যে ২ হাজার ৬৬২টি পিলারের ১৩০টি পাইলের কাজ শেষ হয়েছে। রামচন্দ্রপুর থেকে বসিলা ও রায়েরবাজার খাল থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে, কিওয়াল, ওয়াকওয়ে অন পাইল ইত্যাদি নির্মাণের কাজ চলছে। এর মধ্যে ১ কিলোমিটার কিওয়ালের পাইলিং ও ৬৫০ মিটার কিওয়ালের বেইজ কাস্টিং শেষ হয়েছে। ওয়াকওয়ে অন পাইলের কাজ চলমান রয়েছে। ওয়াকওয়ে অন পাইলের ৯৭০টি পাইলের মধ্যে ৪৫০টি (আড়াই কিলোমিটার) পাইলের কাজ শেষ হয়েছে। কর্মকর্তারা জানান, প্রকল্পের মধ্যে ছয়টি পন্টুন ও তীরভূমিতে চারটি ইকো পার্ক ছাড়াও বসার বেঞ্চ, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, ভারী যানবাহনের জন্য ১৯টি জেটি নির্মাণ, বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নদের তীরে উন্নয়নকাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চললেও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরের অধীনে আড়াই হাজার সীমানা পিলার নির্মাণের দরপত্র মূল্যায়নের কাজ চলছে। একইভাবে ঢাকা ও টঙ্গী নদীবন্দরের অধীনে ছয়টি ভারী জেটি নির্মাণের দরপত্র মূল্যায়নের কাজ চলমান আছে। বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তারা জানান, দখলে-দূষণে ঢাকার চারপাশের মুমূর্ষু নদ-নদীগুলোকে উদ্ধারে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বিআইডব্লিউটিএর নেতৃত্বে গত বছর ২৯ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল নদীমুক্ত-যুদ্ধ। আমরা এখনো মাঝদরিয়ায়। যুদ্ধ এখনো চলছে। দরিয়া পাড়ি দিয়ে তীরে পৌঁছাতেই হবে আমাদের। নদ-নদীগুলো দূষণমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন করার প্রত্যয় জানিয়ে কর্মকর্তারা বলেন, নর্দমায় পরিণত হয়ে যাওয়া ঢাকার চারপাশের নদ-নদীগুলোকে দখল-দূষণমুক্ত করে পরিচ্ছন্ন প্রবহমান নদ-নদীতে পরিণত করে পাড়ে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ ও সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলে ঢাকাবাসীর দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ করা হবে।
কৃষ্ণচূড়া, কনকচূড়া, রাধাচূড়া, বকুল, নিম, নাগেশ্বর, জারুল, পলাশ, কাঠবাদাম, শিউলি, চম্পা, কদম, কামিনী- এমন অসংখ্য ফুলের গাছ শোভা ছড়াবে বুড়িগঙ্গা-তুরাগের দুই তীরে। সুগন্ধ বিলাবে তীরের মানুষের মধ্যে। আর কিছু দিন গেলেই এমন সৌন্দর্য হাতছানি দিয়ে ডাকবে বুড়িগঙ্গা-তুরাগ পাড়ের লোকজনকে। যারা একটু মুক্ত হাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত ছটফট করছেন, একটু নির্মল বাতাস গ্রহণের জন্য যারা দিনের পর দিন পার করছেন; সেই নগরবাসীর একটি অংশ এমন সৌন্দর্যের দেখা পাবেন খুব শিগগির।
Thursday, February 6, 2020
টেলিটক বিকশিত হচ্ছে না কেন?
টেলিটক বিকশিত হচ্ছে না কেন? কারণ জানালো মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন
টেলিটক/ Teletalk
সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে বলেন, রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকই চায় তার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ভালো চলুক। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির লাভের প্রতিযোগিতায় লাগাম টানতেই রাষ্ট্র তার নিজের প্রতিষ্ঠান তৈরি করে।
আপদকালীন সময় মোকাবেলায় বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থেকে সরকার টেলিটকের যাত্রা শুরু করেছিল। রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক চায় তার অর্থ রাষ্ট্রেই থেকে যাক। বর্তমানে আমরা ৩.৮ বিলিয়ন ডলার কথা বলতে ব্যয় করছি। যার ৯০ ভাগই বিদেশি বিনিয়োগকারীরা নিয়ে যাচ্ছে।
গ্রাহক এসোসিয়েশনের সভাপতি আরও বলেন, জিডিপি’তে টেলিযোগাযোগ খাতের অবদান ৬.৫ শতাংশ। বিপুল সম্ভাবনার একটি খাত থেকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের অর্জন প্রায় শূন্যের কোটায়। ১৬ কোটি ২০ লক্ষ গ্রাহকের মধ্যে টেলিটকের গ্রাহক সংখ্যা মাত্র ৪৮ লক্ষ।
বর্তমানে টেলিটক সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, সাংসদ ও মন্ত্রী পর্যায়েও টেলিটক ব্যবহার করার নজির পাওয়া যায় না। কিন্তু কেন এমন দশা এ প্রশ্ন খুঁজতেই আমরা টেলিটক সম্পর্কে গবেষণা করে কিছু তথ্য গণমাধ্যমকে জানাতে চাচ্ছি।
তিনি বলেন, আমরা লক্ষ করেছি যে, টেলিটকের সেবার মূল্য অন্যান্য অপারেটরের তুলনায় কম। 2G নেটওয়ার্ক সারাদেশব্যাপী রয়েছে তবে তা দুর্বল। 3G নেটওয়ার্ক সারাদেশ ব্যাপী নেই। 4G নেটওয়ার্ক রয়েছে শুধুমাত্র ঢাকায়। রিটেলার সংখ্যা খুবই নগণ্য। মোবাইল ব্যাংকিংই রিচার্জ করার একমাত্র ভরসা।
BD অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলছেন, আমরা এ বার টেলিটকের ব্যবস্থাপনার দিকে একটু নজর দেই। চেয়ারম্যান মন্ত্রণালয়ের সচিব, ব্যবস্থাপনা পরিচালক BTCL থেকে আগত, তাছাড়া জিএম, ডিজিএম, এজিএমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিটিসিএল বা ডাক বিভাগ থেকে বদলী হয়ে আসা।
প্রচলিত কথা আছে মন্ত্রণালয়ে তদবির করে লাভজনক বলে অনেকেই টেলিটকে বদলী হয়ে আসেন। এসব কর্তাব্যক্তিদের জবাবদিহিতা কোথায়? মন্ত্রণালয় বা তার মূল প্রতিষ্ঠানে। শাস্তি হলে কি হয়? পূর্বের কর্মস্থলে বদলী। যখন জিপি ও রবির লাইসেন্স বাতিলের প্রশ্ন আসলো তখন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বারবার বলেছেন আমরা টেলিটক দিয়ে বিকল্প সেবা তৈরি করবো।
মহিউদ্দিন বলেন, মন্ত্রীর ইচ্ছা ও চিন্তা ভাল। এই প্রতিষ্ঠানটি অল্প সংখ্যক গ্রাহক নিয়েও লোকসানে নাই। তবে রাষ্ট্রীয় সুবিধার মূল্য ও বিনিয়োগের সুদ ধরলে এটি একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান।
যেখানে জিপি, রবি ও বাংলালিংকের বিনিয়োগ যথাক্রমে ৪০, ৩০ ও ২০ হাজার কোটি টাকা সেখানে টেলিটকের বিনিয়োগ মাত্র ৪ হাজার ৮ শত কোটি টাকা। টেলিটকের নিজস্ব কোন ভবন নাই। ৩টি আলাদা ভাড়া ভবনে চলছে টেলিটকের কর্মকাণ্ড।
এখানে জবাবদিহিতার কোন বালাই নাই। টেলিটকের MD নিজেই দুটি প্রকল্পের পরিচালক। গ্রাহকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে উনারা কথা বলতে চান না। দুর্নীতি-অনিয়ম-স্বেচ্ছাচারিতা এখানে একাকার। টেলিটকের কাছে BTRC পাওনা রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৬ শত কোটি টাকা। যা কিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে ইকুইটির জন্য রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানে দক্ষ জনবলের অভাব নেই তবে সুশাসনের রয়েছে চরম অভাব।
টেলিটককে লাভজনক করতে মোবাইলফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের ১০টি প্রস্তাবনা-
* প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান সচিব না হয়ে টার্গেটের ভিত্তিতে বিকল্প দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে নিয়োগ করা যেতে পারে।* ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হবেন টেলিটকের নিজস্ব কর্মকর্তা BTCL বা ডাক বিভাগের নয়।
* প্রকল্প পরিচালক হবেন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যেকোনো মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিব।
* স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য একটি গ্রাহক ফোরাম থাকবে।
* নিজস্ব জমিতে নিজস্ব ভবন গড়ে তুলতে হবে।
* BTS গুলি সক্রিয় করে সারাদেশে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক পরিচালিত করতে হবে।
* সরকারি, আধাসরকারি, সামরিক ও স্বায়ত্তশাসিত সকল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেটেলিটকের সমন্বিত যোগাযোগের মাধ্যমে টেলিটকের ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে।
* তরঙ্গের পরিমাণ আরও বৃদ্ধি করে ইন্টারনেটের গতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে আনতে হবে।
* সময়োপযোগী করে গড়ে তুলতে আরও প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রয়োজন।
* অর্থ ছাড় করতে মন্ত্রণালয়ের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করে পরিচালনা পরিষদের মাধ্যমে দ্রুত মিটিং করে অর্থ ছাড়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
https://zoddha71.blogspot.com/2020/02/blog-post_6.html
Monday, February 3, 2020
আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স সহজেই পাওয়ার উপায়?
বিদেশের মাটিতে আয়ের জন্য অন্যতম একটি পেশা হতে পারে ড্রাইভিং। আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স সহজেই পেতে পারেন যেভাবে,
International Driving License
ব্যক্তিগত মোটরযান নিয়ে দেশের বাইরে যেতে চাইলেও থাকতে হবে International Driving License. এছাড়াও বাইরের দেশগুলোতে গাড়ি খুব সহজলভ্য হওয়ায় অনেকেরই শখ থাকে একটি প্রাইভেট কারের মালিক হওয়ার। গাড়ি সহজলভ্য হলেও আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া সবার জন্যই সহজ হয় না।
আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট পাওয়ার প্রথম শর্ত হচ্ছে বৈধ বাংলাদেশি ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। আপনার যদি মোটরযান চালানোর বাস্তবজ্ঞান থাকে আপনাকে আর কোনো পরীক্ষা দিতে হবে না। ‘দ্য অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দেশে আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট দিয়ে থাকে।
আপনাকে প্রথমে আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট এর আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনপত্রটি দ্য অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ থেকে সরাসরি গিয়ে সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া BRTA ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
আপনাকে প্রথমে আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট এর আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনপত্রটি দ্য অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ থেকে সরাসরি গিয়ে সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া BRTA ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
★আবেদন করার জন্য যা যা প্রয়োজন->>
চার কপি ছবি (১-টি পাসপোর্ট সাইজ +৩ কপি স্ট্যাম্প সাইজ) BRTA কর্তৃক প্রদত্ত ড্রাইভিং লাইসেন্সের সত্যায়িত কপি পাসপোর্টের ফটোকপি আবেদন ফি ২৫০০৳ টাকা।
আবেদন ফরমটি পূরন করা হয়ে গেলে আপনাকে সব কিছু নিয়ে সকাল ১০-৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটের মধ্যে যেতে হবে নিচের ঠিকানায়->
বাংলাদেশ অটোমোবাইল এ্যাসোসিয়েশন ৩বি আউটার সার্কুলার রোড, মগবাজার, ঢাকা-১২১৭
বাংলাদেশ অটোমোবাইল এ্যাসোসিয়েশন ৩বি আউটার সার্কুলার রোড, মগবাজার, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগ: +৮৮০-১৭১১৮১৯৯৫৮-৯/+৮৮০-১৯৭৯২৯৯৭৮৬ ফোন নং: +৮৮০-০২-৯৩৬১০৫৪
Thursday, January 30, 2020
আজহারীর স্ট্যাটাস ফেসবুকে ভাইরাল (ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্যের জবাবে)
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী, মিজানুর রহমান আযহারীকে জামায়াতের অ্যাজেন্ট বলে মন্তব্য করেন!
মিজানুর রহমান আযহারী এবং ধর্মপ্রতিমন্ত্রী
মন্ত্রীর কথার জবাবে বুধবার রাতে আজহারী ফেসবুকে লেখেন– তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ট বা প্রোডাক্ট নন। কোনো সংগঠনের টাকায় তিনি পড়ালেখা করেননি। নিজের চিন্তা আর মতের বিরুদ্ধে গেলেই এ দেশে একটি সস্তা ট্যাগ লাগিয়ে দেয়া হয় বলেও লেখেন আজহারী।
আজহারী লেখেন, তিনি ইসলামের একজন দায়ী। দ্বীনের খেদমতে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। ইসলামের মধ্যমপন্থার সৌন্দর্যকে প্রমোট করাই তার উদ্দেশ্য।
পাঠকদের উদ্দেশে আজহারীর স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘আমি কোনো দলের এজেন্ট বা প্রোডাক্ট নই। আর কোনো রাজনৈতিক দলের অর্থায়নে আমার শিক্ষাজীবনও কাটেনি। মিথ্যাচার যেন এ দেশে মহামারীতে রুপ নিয়েছে। আর সেটি যখন প্রকাশ্যে, গণমাধ্যমে, দেশের কোনো উচ্চপদস্থ দায়িত্বশীলের মুখ থেকে প্রকাশ পায়, তখন আফসোস আর হেদায়েতের দোয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
নিজের চিন্তা আর মতের বিরুদ্ধে গেলেই এ দেশে একটা সস্তা ট্যাগ লাগিয়ে দেয়া হয়। আর সেটি হলো– ‘জামায়াত-শিবির’। এবার আপনি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হোন অথবা মনেপ্রাণে একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক হোন। দ্যাট ডাজেন্ট মেটার। ভিন্নমতকে দমনের এই অপকৌশল পুরো জাতির ভাগ্যে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
একজন দা’ঈ ইলাল্লাহর কোনো দল নাই। তিনি সব দলের, সব মানুষের। তাদের দলীয়করণ না করে ব্যাপকভাবে দ্বীনের খেদমতের সুযোগ করে দেয়া উচিত। দেশের সব দলের মানুষ যেন তাদের দ্বারা আলোকিত হতে পারে সেটির পরিবেশ থাকা উচিত।
আমি সরকারবিরোধী নই। আমি অন্যায়বিরোধী। তাই কোনো অন্যায় দেখলে সে ব্যাপারে কথা বলা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এবার সে অন্যায় যেই করুক না কেন, যে দলই হোক না কেন।
ব্যক্তিগতভাবে, এ দেশের রাজনীতিতে আমার কোনো ইন্টারেস্ট নেই। সোশ্যাল অ্যাক্টিভিটি ও দাওয়াহ অ্যাক্টিভিটি এ দুটি কাজই হলো আমার আগ্রহের মূল কেন্দ্রবিন্দু।
আমার মিশন হলো, এ দেশে ইসলামের মধ্যমপন্থার সৌন্দর্যকে প্রমোট করা। যেটিকে আরবিতে বলে আল-ওয়াসাতিয়্যাহ। জীবনযাপনে ভারসাম্য, চিন্তায় ভারসাম্য, কাজে ভারসাম্য এবং আচরণে ভারসাম্যপূর্ণ মুসলিম তৈরি করা।
ভিন্নমতের ব্যাপারে আমি বরাবরের মতোই শ্রদ্ধাশীল। সব মুসলমানকে আপন ভাইয়ের মতো শ্রদ্ধা করি ও ভালোবাসি। তাদের নাজাতের জন্যে মন ভরে দোয়া করি। কারও পিছু লেগে থাকা, কাদা ছোড়াছুড়ি করা এবং কোনো মুসলিম ভাইয়ের ব্যাপারে অন্তরে হিংসা পুষে রাখা পছন্দ করি না। কারণ ইসলাম আমাকে এটি শেখায়নি। আর প্রিয় নবীর (স.) আদর্শও এমনটি নয়।
আমি চাই বিভিন্ন ঘরানার আলেমরা সহনশীলতার ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের চর্চা করুক। তাদের উদারতার প্রভাব পড়ুক দেশের সব শ্রেণির মানুষের মাঝে। সংকীর্ণতা আর হীনমন্যতা পরিহার করে, দ্বীনের সব দায়ীরা কোরআন সুন্নাহর সুধা বেলাতে থাকুক পুরো দেশজুড়ে, পুরো পৃথিবীজুড়ে।
আযহারী সম্পর্কে আরো নিউজ পড়তে, নিচের লিঙ্কে দেখুন-
https://zoddha71.blogspot.com/2020/01/blog-post_30.htmlSaturday, January 25, 2020
Stop_Border_Killing
#Stop_Border_Killing
🇧🇩------🇦🇷
#Stop_Border_Killing_Border
আধুনিক বিশ্বে সীমান্ত হত্যা অগ্রহণযোগ্য। বিভিন্ন সীমান্ত চুক্তিতে বলা আছে এবং নিয়ম আছে, কেউ অবৈধভাবে সীমান্তে গেলে তাকে ধরে আমাদের কাছে হস্তান্তর করবে এবং আমরা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো। কিন্তু সেটা না করে বিএসএফ নির্বিচারে গুলি বর্ষণ করছে। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ সালে সীমান্তে ৩৮ জন বাংলাদেশি নিহত হয় এবং প্রাণহানির এই সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় তিনগুণ বেশি।
* গত ২৪ ঘন্টায় ৭ জন বাংলাদেশী নাগরিক হত্যার পিছনে কখনো সীমান্ত নিরাপত্তা হতে পারে না। এর পিছনে ভারতের রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে।
#Facts #NRC & #CAA
* যদি সীমান্ত নিরাপত্তা বড় ইস্যু হয় তাহলে, গত দুইদিন আগে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড ভারতের ২৬ জন জেলেকে অবৈধ ভাবে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকারের দায়ে আটক না করে খুব ঠান্ডা মাথায় হত্যা করতে পারতো।
* ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র তাই আটককৃতদের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হয়। ভারতও আমাদের বন্ধু। তবে বন্ধুত্বের ভালোবাসা তো এক পক্ষের ইচ্ছের উপর হয় না, দু’পক্ষরই হাত প্রসারিত করতে হয়।
* নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ভারতীয়
সীমান্তরক্ষাকারী বাহিনী তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঠান্ডা মাথায় মানুষকে হত্যা করছে।
* গত বছর বিএসএফ নেপাল সীমান্তে এক নেপালি সাধারণ নাগরিককে হত্যা করে।এর ফলে সারা নেপালে তীব্র প্রতিবাদ হয়। ভারতীয় পণ্য এবং স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল গুলো বর্জন করে নেপালিরা।নেপালিদের তীব্র দেশপ্রেম আর জাতীয়তাবাদের কাছে ভারত সরকার এবং বিএসএফ মাথানত করে নি:শর্ত ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়।
* অথচ স্বাধীনতার ৪৯ বছরে হাজার হাজার সাধারণ বাংলাদেশী নাগরিক হত্যার পরও আজ পর্যন্ত ভারত সরকার বা বিএসএফ কোনো দিন ক্ষমা চায়নি।
* দোষ কি শুধুই ভারতের???
* কোথায় আমাদের দেশপ্রেম???
* কোথায় আমাদের জাতীয়তাবাদ???
* কোথায় আমাদের চেতনা???
* বাংলাদেশের আয়তনের অর্ধেক দেশ শ্রীলংকা এবং নেপাল যদি তীব্র দেশপ্রেম দেখিয়ে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে পারে...তাহলে ৩০ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনকারী বাংলাদেশ কেনো নূন্যতম দেশপ্রেম দেখাতে পারে না???
Thursday, January 23, 2020
IHRL International Human Rights Law and the Constitution of Bangladesh
RESEARCH MONOGRAPH
ON
Application of International Human Rights Law under the Constitution of the people's Republic of Bangladesh, 1972
Md. Ahsan Howlader Siam
ID: 20151019106
Department of Law
North Western University
Date of Submission: 31th January, 2020
#Full_Research
LETTER OF SUBMISSION
Date: January, 2020
To
The Head
Department of Law
North Western University
Subject: Prayer for Submission of Research Monograph.
Sir,
It is a great opportunity for me to submit the Research Monograph of "Application of International Human Rights under the Constitution of People's Republic of Bangladesh, 1972". Which done this research monograph. I have tried my level best to make this thesis paper to required standard. I hope that, this paper will fulfill your expectation and make you satisfied.
I am always available for any clarification of any part of this paper at your convenience.
Sincerely Yours
ID NO:
Program:
Batch:
Department of Law
North Western University
DECLARATION
I do hereby declare that, work presented in the research is entirely the result of my own work for the partial fulfillment of the requirement for the degree of LL.B (Hon's) of North Western University. I have honesty cited all my source including books, newspaper, Internet e.t.c
This work has not been submitted any other degree in any other educational institution.
Researcher:
ID:
Program:
Batch:
Department of Law
North Western University
ACKNOWLEDGEDMENT
At first, I would like to thank Almighty Allah for giving me the strength, knowledge, ability and opportunity to undertake this research study and to persevere and complete it satisfactorily.
I would like to express my sincere gratitude to my honorable research supervisor, #Name Senior Lecturer, Department of Law and my entire teachers Department of Law, North Western University, for his patience, motivation and Immense Knowledge. His guidance helped me in the whole process of research and writing of this research paper. Without his valuable advice, direction, supervision and continuous instruction, it would not be possible to complete this research paper property. Also, I am really thankful to all the people who provided important information related to the research and helped me in different ways. Special thanks to those without whose necessary data this study might be possible to complete. They are cooperative and very helpful.
Finally, I must expressly very profound gratitude to my parents and to my batch mates for providing me with unfailing support and continuous encouragement through out my years of the study and through the process of researching and writing this research paper. It is very lest but not the last thanks to all my group members who shared this time now and then.
Researcher
ID:
Program:
Batch:
Department of Law
North Western University
ABSTRACT
This paper is an attempt to explore fundamental rights which is incorporated in our constitution on the basis of international human rights law. Bangladesh is a country situated in the Bay of Bengal having over 160 million of people. In spite of ratification of many international human rights instruments, every year many people are deprived to exercise fundamental rights because of political unrest. The Fundamental Rights of Bangladesh Constitution themselves have no fixed content, most of them are empty vessels into which is generation must pour its content in the light of experience. The study intends to examine violation of fundamental rights and desirability of judicial activism in the fulfillment of such right. The main purpose of this paper is to ensure fundamental rights by imposing the international human rights instruments by the political parties as well as our domestic court.
Table of Contents
Title Page Page
Title Page
LETTER OF SUBMISSION-----------------------------------
DECLARATION----------------------------------------------------
ACKNOWLEDGEMENT-----------------------------------------
TABLE OF CONTENTS-----------------------------------------
CHAPTER-ONE
Introduction
1.1 Introduction----------------------------------------------------
1.2 Reasons for choosing topic---------------------------
1.3 Scope and Object of the Research-----------------
1.4 Limitation of Research-----------------------------------
1.5 Methodology of the Research-------------------------
1.6 Hypothesis-----------------------------------------------------
1.7 Literature Review--------------------------------------------
1.8 Research Question-----------------------------------------
1.9 Chapter Outline----------------------------------------------
1.10 Conclusion---------------------------------------------------
CHAPTER – TWO
HISTORY OF INTERNATIONAL HUMAN RIGHTS LAW
2.1 Introduction-------------------------------------------------------------------------
2.2 What is Human Rights --------------------------------------------------------
2.3 The Birth of the United Nations-------------------------------------------
2.4 International Law Protect Human Rights-----------------------------
2.5 Evolution and Development of International Human Rights Law--
2.6 Conclusion--------------------------------------------------------------------------
CHAPTER-THREE
AN ANALYSIS ON THE LIGHT OF INTERNATIONAL HUMAN RIGHTS INSTRUMENTS
3.1Introduction-----------------------------------------------------------------------
3.2 Fundamental Rights-----------------------------------------------------------
3.3 Human Rights--------------------------------------------------------------------
3.4 Implementation of International Human Rights Law----------
3.5 Differences Between Human Rights and Fundamental Rights---------
3.6 Application of Fundamental rights in Bangladesh Constitution------
3.7 Enforcement of Fundamental Rights----------------------------
3.8 Constitutional Guarantees or Remedies-----------------------
3.9 Conclusion-------------------------------------------------------------------
CHAPTER - FOUR
RECOMMENDATIONS AND CONCLUSION
4.1 Introduction-----------------------------------------------------------------
4.2 Finding of the study----------------------------------------------------
4.3 Recommendations------------------------------------------------------
4.4 Conclusion------------------------------------------------------------------
CHAPTER – ONE
Introductory
1.1 Introduction:
Human rights are moral principles that describe certain standards of human behavior and are regularly protected as legal rights in municipal and international law. They are commonly understood as inalienable fundamental rights to which a person is inherently entitled simply because she or he is a human being's and which are inherent in all human being's regardless of their nation, location, language, religion, ethnic origami or any other status. They are applicable everywhere and at every time in the sense of being universal, and they are egalitarian in the sense of being the same for everyone. They are regarded as requiring empathy and the rule of law and imposing an obligation on person's to respect the human rights of others, and it is generally considered that they should not be taken away except as a result of due process based on specific circumstance.
The doctrine of human rights has been highly influential within international law, global and regional institutions. Actions by states and nongovernmental originations from a basis of public policy worldwide. The idea of human rights suggests that if the public discourse of peacetime global society can be said to have a common moral language, it is that of human rights.
1.2 Reasons for choosing topic:
Children are the future. They need to know their human rights and know that they must take responsibility to protect themselves and their peers. As they become aware and active in this cause, the message travels far and wide, and someday universal human rights will be a fact, not just an idealistic dream.
The United Nations General Assembly proposed that the Universal Declaration of Human Rights be disseminated, displayed, read and other educational institutions, without distinction based on the political status of countries or territories.
1.3 Scope and Object of the Research:
In their contemporary manifestation human rights are a set of individual and collective rights that have been formally promoted and protected through international and domestic law since the 1948 Universal Declaration of Human Rights. Arguments, theories, protections, and violations of such rights however, have been in existence for much longer but since the Universal Declaration, the evolution of their express legal protection has grown rapidly. Today the numerous international treaties on human rights promulgated since the Universal Declaration to which an increasingly large number of nation states are a party define the core of content of human rights that ought to be protected across categories of civil, political, economic, and social and solidarity rights.
Specific object of the study is given below-
a) To know about Human Rights.
b) To know about history of Human rights.
c) To know about Human Rights under Bangladesh Constitution.
1.4 Limitation of Research:
My research topic is "Application of Human Rights Law under The Constitution of the People's Republic of Bangladesh 1972". It has worked on the Application of Human Rights the Constitution of Bangladesh upon its controversial and deferent law's.
This study is important for of all us and also the government to take necessary steps for the Application of Human Rights the Constitution of Bangladesh.
I have faced many problems at the time of making this research. As there is no previous research upon this topic. I have analysis the present concept of The Bangladesh Constitution.
1.5 Methodology of the Research:
At the time of preparing on this research monograph I have followed qualitative methods.
In qualitative method I have analyzed the present concept of the Bangladesh Constitution.
1.6 Hypothesis:
The preliminary Assumption of this research monograph on "Application of Human Rights Law in our Legal System" is given below-
Right to life and state existence in independent Bangladesh
Different state government's role and judiciary support for human life.
Human rights protect to human life
Constitutional law which is prescribed for human development.
A state's authority which approved to deferent decisions.
Administrative support and it's responsibly for people's.
1.7 Literature Review:
This research project is not only about international human rights, but also about progress regarding poverty reduction and development planning in Bangladesh. Therefore, these three basic concepts are required to be addressed and analyzed for the purpose of framing theory and of successful implementation of the project. These concepts are themselves deep rooted in their use and practice along with a huge volume of literature both separately and jointly with manifold thoughts, ideologies and implementation. For the purpose of the project these concepts are reviewed individually. Along with that the nexus point that is the role of human rights in poverty alleviation and development planning is also reviewed within the available literature.
1.8 Research Question:
The Assumption of this research monograph on "Application of Human Rights under The Bangladesh Constitution is the Human Rights Law application in Bangladesh under our constitution.
1.9 Chapter Outline:
Chapter: 1: deals with Introduction Human Rights
Chapter: 2: deals with Human Rights and History
Chapter: 3: deals with an Analysis on the International Human Rights Law.
Chapter: 4: deals with Recommendation and Conclusion.
1.10 Conclusion:
Human Rights known as Fundamental Rights substantially in accord with the rules of the International Bill of Human Rights. Rights enshrined in the chapter include such rights as equality of all irrespective of religion. The Fundamental Rights provision shall to the extent of such inconsistency become void on the commencement of the constitution.
The practice of Human Rights Law in our Legal System is a big matter. It helps us to ensure the human rights. Now a days Human Rights violated always. All the law about Human Rights helps us to prevent the violation. For these Human Rights so most important thing in our life.
CHAPTER TWO
HISTORY OF INTERNATIONAL HUMAN RIGHTS LAW
2.1 Introduction:
The Universal Declaration of Human Rights is generally agreed to be the foundation of international human rights law. Adopted in 1948, the UDHR has inspired a rich body of legally binding international human rights treaties. It continues to be an inspiration to us all whether in addressing injustices, in times of conflicts, in societies suffering repression, and in our efforts towards achieving universal enjoyment of human rights.
It represents the universal recognition that basic rights and fundamental freedoms are inherent to all human beings, inalienable and equally applicable to everyone, and that every one of us is born free and equal in dignity and rights. Whatever our nationality, place of residence, gender, national or ethnic origin, color, religion, language, or any other status, the international community on December 10-1948 made a commitment to upholding dignity and justice for all of us.
2.2 What is Human Rights?
Human rights are the basic rights and freedoms that belong to every person in the world, from birth until death. They apply regardless of where you are from, what you believe or how you choose to live your life.
They can never be taken away, although they can sometimes be restricted for example if a person breaks the law, or in the interests of national security.
These basic rights are based on shared values like dignity, fairness, equality, respect and independence. These values are defined and protected by law. In Britain our human rights are protected by the Human Rights Act 1998.
2.3 The Birth of the United Nations:
The Universal Declaration of Human Rights, which was adopted by the UN General Assembly on 10 December 1948, was the result of the experience of the Second World War. With the end of that war, and the creation of the United Nations, the international community vowed never again to allow atrocities like those of that conflict happen again. World leaders decided to complement the UN Charter with a road map to guarantee the rights of every individual everywhere. The document they considered, and which would later become the Universal Declaration of Human Rights, was taken up at the first session of the General Assembly in 1946.
The Assembly reviewed this draft Declaration on Fundamental Human Rights and Freedoms and transmitted it to the Economic and Social Council for reference to the Commission on Human Rights for consideration, in its preparation of an international bill of rights. The Commission, at its first session early in 1947, authorized its members to formulate what it termed "a preliminary draft International Bill of Human Rights". Later the work was taken over by a formal drafting committee, consisting of members of the Commission from eight states, selected with due regard for geographical distribution.
2.4 International Law Protect Human Rights:
International human rights law lays down obligations which States are bound to respect. By becoming parties to international treaties, States assume obligations and duties under international law to respect, to protect and to fulfill human rights. The obligation to respect means that States must refrain from interfering with or curtailing the enjoyment of human rights. The obligation to protect requires States to protect individuals and groups against human rights abuses. The obligation to fulfill means that States must take positive action to facilitate the enjoyment of basic human rights.
Through ratification of international human rights treaties, Governments undertake to put into place domestic measures and legislation compatible with their treaty obligations and duties. The domestic legal system, therefore, provides the principal legal protection of human rights guaranteed under international law. Where domestic legal proceedings fail to address human rights abuses, mechanisms and procedures for individual and group complaints are available at the regional and international levels to help ensure that international human rights standards are indeed respected, implemented, and enforced at the local level.
2.5 Evolution and Development of International Human Rights Law:
The Universal Declaration of Human Rights and indeed much of new international law of human rights radically changed theory and practice of the law of nations was the gross violations of human rights that were committed in and by certain countries during and immediately before the Second World War For it was these atrocities that fostered the climate of word opinion which made it possible of the Francisco make the promotion of the respect for rights and fundamental freedoms "for all without distinction as to race, sex, language or religions, on of the pillar son which the United Nations was created and stated purpose of the Organization. It was this foundation that the new International law of Human Rights was built.
2.6 Conclusion:
Many United States Presidents such as Abraham Lincoln, Franklin, Roosevelt, Johnson, and Jimmy Carter have taken strong stands for human rights. In other countries leaders like Sheikh Mujibur Rahman and Nelson Mandela have brought about great changes under the banner of human rights.
Human rights are an idea whose time has come. The Universal Declaration of Human Rights is a call to freedom and justice for people throughout the world. Every day governments that violate the rights of their citizens are challenged and called to task. Every day human beings worldwide mobilize and confront injustice and inhumanity.
CHAPTER THREE
AN ANALYSIS ON THE LIGHT OF INTERNATIONAL HUMAN RIGHTS INSTRUMENTS
3.1 Introduction:
33, years have passed since we achieved our independent. But none of fundamental principal has been implementing to its full swim. Rural electrification, promotion cottage, industries, separation of judiciary from executive, eradication of poverty and unemployment population control all these are yet to be done.
It, however would be would be wrong to say that nothing has yet been achieved. Some extent rural electrification communication development, woman education etc. have been done. State has also passed law fixing a ceiling for the land to the passed by individual. It has made primary education free and compulsory; laws have been mad as regards prohibition of intoxication drink and drugs. Much effective work, however have not be done.
It can't be denied however, that the problem like eradication poverty achieving full equipment, equable distribution of national wealth rising living standard are colossal, indeed and no government whatever be its complexion are achieve miracle.
3.2 Fundamental Rights:
The term Fundamental rights is very technical one, for when certain human rights are written down in a constitution and protected by constitutional guarantees they called fundamental rights. They are called fundamental rights in the sense that they are placed in supreme or fundamental law of the land which has a supreme or fundamental law of the state.
Fundamental rights are a generally regarded set of legal protections in the context of a legal system, where in such system is itself based upon this same set of basic, fundamental, or inalienable rights.
3.3 Human Rights:
Human rights are universal absolute and fundamental moral claims, in the sense that they belong to all human beings, they are inalienable and are basic to real living.
3.4 Implementation of International Human Rights Law:
Apart from constitution of Bangladesh regarding human rights, Bangladesh now incurs obligations under international human rights law with regard to human rights. It acceded to the ICCPR in 2000 and the ICESCR in 1998 and therefore it has the obligations to implement rights recognized in there treaties. The UN Charter contains some important provisions regarding human rights. Thus interim Constitution through above declaration ultimately recognized human rights.
3.5 Differences Between Human Rights and Fundamental Rights:
Firstly, all fundamental rights are human rights but all human rights are not fundamental rights. Fundamental rights are those of human rights which are placed in a written constitution. Human rights, therefore, are the whole of which fundamental rights are a part.
Secondly, the source of a fundamental right is the Constitution whereas the source of human rights is the international law.
Thirdly, fundamental rights have territorial limitations i.e. they have no application as fundamental rights outside the territory of a particular state. But human rights have no territorial limitations; they have universal application.
Fourthly, fundamental rights are protected by constitutional guarantees and can be enforced through State mechanisms; but there is no effective enforcement machinery for human rights.
Fifthly, fundamental rights are largely applicable to the citizens while human rights are universally applicable to all human being.
3.6 Application of Fundamental rights in Bangladesh Constitution:
Part three of the constitution enumerates a host of rights called fundamental rights. The fundamental rights in Bangladesh are listed under Articles 27 to 44 and the jurisdiction of the high court Division of the Supreme Court to enforce the rights is defined in Article 102 of Part Vl of the Constitution of 1972
Right to equality:
Articles 27 and 28 of the Constitution states that all citizens are equal before law and are entitled to equal protection of law, and the State shall not discriminate against any citizen on grounds only of religion, race, caste, sex or place of birth.
Protection of law:
In the Constitution, Article 31 and 32 ensures the protection of the law, and to be treated in accordance with law, is the inalienable right of every citizen, and no action detrimental to the life, personal liberty, body, reputation or property of any person shall be taken except in accordance with law.
Equality of opportunity:
Equality of opportunity, for all citizens in respect of employment or office in the service of the Republic irrespective of religion, race, caste, sex or place of birth, ensured by Article 29. Nothing in this article shall impede the State from making special provision in favor of any specific backward section of citizens.
Safeguards as to arrest and detention:
Article 33 of Constitution illustrates that, no arrested person shall be detained in custody without being informed of the grounds for such arrest, nor shall he be denied the right to consult and be defended by a legal practitioner of his choice.
Prohibition against forced labor:
Article 34 prohibits forced labor, and any violation of this provision shall be an offence punishable in accordance with law. Nothing in this article shall apply to obligatory labor by persons undergoing lawful punishment for a criminal offence, or required by any law for public purposes.
Protection in respect of trail and punishment:
Article 35 states that no person shall be convicted of any offence except for contravention of a law in force at the time of the commission of the act accused as an offence, nor be subjected to a penalty greater than, or different from, that which might have been caused under the law in force at the time of the commission of the offence. Accused criminal offence upholds the right to a speedy and public trial by an independent and impartial court or tribunal established by law. No citizen shall be subjected to torture or to cruel, inhuman, or degrading punishment or treatment.
Freedom of movement:
Freedom of movement has ensured by Article 36 which shows that subject to any reasonable restrictions imposed by law in the public interest, every citizen have the right to move freely throughout the country, and to reside & settle in any place therein and to leave and re-enter Bangladesh.
Freedom of assembly:
As per Articles 37 and 38 every citizen shall have the right to form associations or unions, to assemble and to participate in public meetings and processions peacefully and without arms, subject to any reasonable restrictions imposed by law in the interests of morality, public order or public health.
Freedom of thought and conscience:
Freedom of thought and conscience is guaranteed in Article 39 of the Constitution. Subject to any reasonable restrictions imposed by law in the interests of the security of the State, friendly relations with foreign states, public order, decency or morality or in relation to contempt of court, defamation or incitement to an offence the right of every citizen to freedom of speech and expression, and freedom of the press are guaranteed.
Freedom of occupation, religion and property:
Article 40 provides that subject to any restrictions imposed by law, every citizen shall have the right to enter upon any lawful profession or occupation, and to conduct any lawful trade or business.
Article 41 provides that every citizen has the right to profess, practice or propagates any religion, and every religious community has the right to establish, maintain and manage its religious institutions. Article 42 of the Constitution every citizen shall have the right to acquire, hold, transfer or otherwise dispose of property, and no property shall be compulsorily acquired, nationalized or requisitioned save by authority of law.
Right to enforce fundamental rights:
Article 44 guarantees the right of every citizen to move the High Court Division in accordance with clause (1) of Article 102 for the enforcement of any of the fundamental rights conferred by Part III of the Constitution.
18 fundamental rights have been enumerated in the Constitution commencing from Article 27 to 44. All of these rights are civil and political rights. These 18 fundamental rights may be firstly divided into two groups:
Rights granted to all persons citizens and non-citizens alike. These are six rights enumerated in Articles 32, 33, 34, 35, 41 and 44 of the Constitution.
Rights granted to citizens of Bangladesh only. These are 12 rights enumerated in Articles 27, 28, 29, 30, 31, 36, 37, 38, 39, 40, 42 and 43.
3.7 Enforcement of Fundamental Rights
The insertion of fundamental rights in a constitution becomes meaningless if it is not provided by the Constitution for easy and effective procedure for their enforcement. And this easy and effective enforcement should be available not only against the executive but also against the legislative. If the executive does anything in violation of fundamental rights, the citizens must have a remedy. Similarly if the legislature enacts any law which is inconsistent with any of the fundamental rights, there must be procedure to declare that law unconstitutional. The idea of protection of fundamental rights can be best understood from the American Declaration of Independence, 1776 where it is stated.
That all men are created equal, that they are endowed by their creator with certain inalienable rights; that among these are life, liberty and pursuit of happiness;
The Declaration, therefore, has laid the almost emphasis on the enforcement of rights that if the people's rights for the protection of which the government is formed, cannot be enforced then the government would be useless. The importance of remedies to enforce fundamental rights has also got recognition in Articles 8 of the Universal Declaration of Human Rights, 1948 which states.
Everyone has the right to an effective remedy by the competent national tribunal for acts violating the fundamental rights granted him by the constitution or by law.
3.8 Constitutional Guarantees or Remedies:
Though it is a claim of a written constitution embodying fundamental rights that effective constitutional remedies for the enforcement of fundamental rights should be provided for by the Constitution itself, practical experience teaches us that some of the written constitutions do not specifically provide for the remedies in the Constitution. The US and the French Constitutions are two of them. But most of the written constitutions provide for the right to constitutional remedies in case of violation of fundamental rights. This right to constitutional remedy has two dimensions- judicial review and judicial enforcement. Judicial review in relation to fundamental rights is provided for with a view to enforcing fundamental rights against the legislature. In other words, if the legislature passes any law which is inconsistent with the fundamental rights, the highest seat of the judiciary must have the jurisdiction to declare that law unconstitutional. The Supreme Court of Bangladesh can exercise this jurisdiction under Articles 26 and 102 of the Constitution.
3.9 Conclusion:
Human rights in Bangladesh are enshrined as fundamental rights in part ||| of the Constitution of Bangladesh. However, Constitutional and legal expert's believe many of the country's are require reform to enforce fundamental rights are century. Proposed reforms include strengthening parliamentary supremacy, judicial independence, the separation of power, repealing laws which restrain freedom of the press and disbanding security agencies which violate civil liberties.
CHAPTER - FOUR
RECOMMENDATIONS AND CONCLUSION
4.1 Introduction:
The term fundamental right is technical one, for when certain human rights are written down in a constitution and protected by constitutional guarantees they are called fundamental rights. They are called fundamental rights in that sense that they are placed in the supreme or fundamental law of the land which has a supreme society over all other law of the land. Article 26 to 47 of Bangladesh e.g. the right to freedom and profession.
4.2 Finding of the Study:
International law cannot be implemented at domestic level without efforts of States. The implementation is proceeded by accepting international treaties, practicing international customs and following general principles of international law. Conversely, states have legislative mechanism to regulate domestic affairs properly and it has judiciary to enforce laws. As States enacted domestic laws in compliance with international law. The present paper would be an effort to look into the attitudes of the Supreme Court of Bangladesh towards international law through analyzing cases decided by the Court pertaining to the question of treaty law, customary international law, general principles of international law, guidelines and declaration, resolutions of international organizations.
4.3 Recommendations:
The analytical findings have led to the development of a set of recommendations actions that maybe effective in attaining equality in all spheres of live in context of Bangladesh.
The government should have to practice democratic culture in all forms of decision making process, establish respect on others opinions and remove political biasness in the state functionaries unethical influence in the judiciary and in force the political representation which committed and corruption free leadership.
Bangladesh is required none efforts for strengthening and consolidating the institution structures, including the National Human Rights-Commission, the Anti Corruption Commission, The Election Commission, which promote governance, democracy, human rights and the rule of law.
Bangladesh should have to strengthen the partnership between public and private institutions including NGO and media in the promotion and protection of human rights of all.
Bangladesh should have to maintain it's obligation under the international treaties and conventions to which it is a party, and to invest more effort in effective implementation of relevant programs.
By promotion moral education together with text books may increase consciousness about human rights.
By providing more information about human rights among the general people human rights may increase.
The provide special training to the judge having jurisdiction to approve the special circumstance. Because this training will able elicit human rights.
4.4 Conclusion:
No doubt Bangladesh Constitution contains all the good principles of human rights, these are all fundamental to the development of a human being, but unless the constitutional provisions are properly brought to book no relief will give to the common people Bangladesh. The political parties, while in power, hardly make any attempt voluntarily to strengthen the bases of democracy and human rights. Human Rights have emerged to be one of the core fundamental rights since it gives positive rights to citizens of a state as individuals. Individual rights have to be attended as they provide concrete human rights, such as rights to freedom from torture and inhuman treatment right to liberty, right to freedom of movement, freedom of speech and more. Most importantly it provides the right to life. The above issues could also be addressed by statutory regulation should constitutional amendment be considered too ambitious. It is also possible to address the problem by making special approaches to specific categories of treaties and customs e.g. A Bill of Rights incorporating all human rights universally recognized as such as well as all rights enshrined in international human right instruments to which Bangladesh is a part of domestic law as well. This would substantially serve the cause of protection, promotion and development of human rights.
BIBLIOGRAPHY
Statute's:
The Constitution of Republic Peoples of Bangladesh 1972
Universal Declaration of Human Rights 1948
The American Declaration of Independent 1776
Books:
1. Halim, MD. Abdul, Constitution, Constitutional Law and Politics: Bangladesh Perspective, Eleven Edition, CCB FOUNDATION: LITING THE DARK, Dhaka, 2018.
Internet Source:
https://www.un.org/en/universal-declaration-human-rights/ Last Visited on,
https://www.un.org/en/universal-declaration-human-rights/ Last Visited on,
https://www.assignmentpoint.com/arts/law/human-rights-bangladesh.htm Last Visited on
https://bd.ambafrance.org/70-Years-of-the-Universal-Declaration-of-Human-Rights Last Visited on,
https://www.lawyersnjurists.com/article/human-rights-constitution-bangladesh-international-law-human-rights/ Last Visited on,
https://www.assignmentpoint.com/arts/law/human-rights-bangladesh.htm Last Visited on,
https://lawhelpbd.com/constitution/fundamental-rights-constitution-bangladesh/
http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act.html Last Visited on
Subscribe to:
Posts (Atom)
আসন্ন ইউপি ২০২১ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দিকনির্দেশনা এবং সহযোদ্ধাদের সম্পর্কে আলহাজ্ব মোঃ হায়দার আলী হাওলাদার সাহেবের খোলামেলা আলোচনার কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম Subsc ribe প্রিয়, গৌরীপুর বাসি ও সম্মানিত ভোটারগন এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষী আপনারা দেশ-বিদেশে যে যেখানে অবস্থান করছেন ...
-
BRTA অফিসে নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ মোটরযানের রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করবেন যেভাবে রেজিস্ট্রেশন করার ধাপ সমূহ নিচে দেয়া হ...
-
মিজানুর রহমান আযহারীর মতো ক্ষুদে বয়সী বক্তার সাথে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র আলেমদের হিংসাত্মক বিতর্ক বড়ই বেমানান। https://zoddha71.blogspot.com/...